দ্যা ফ্ল্যাশ বাংলা অরিজিন

The Flash মুভিতে কি হতে পারে?

I got a interesting theory other day, that “The Flash” movie won’t be about Flashpoint!

কিভাবে তা সম্ভব?

এখন পর্যন্ত জানা গেছে যে, The Flash এর মাধ্যমে Multiverse explore করা হবে। যার শুরু ইতিমধ্যেই KeatonBat কে The Flash মুভিতে অন্তর্ভূক্ত করার মাধ্যমে শুরু হয়ে গেছে।

এ থেকেই বুঝা যাচ্ছে যে, Time Travel হবেনা; হবে Multiverse Travel. এমন হতে পারে যে, Flash দৌড়াতে গিয়ে Earth-1 (Snyderverse) থেকে আরেক আর্থে চলে যাবে ঠিক যেমনটা “Justice League World War II” এনিমেটেড মুভি টি তে দেখেছিলাম.

How I can be so sure?

1. Multiple Earth এর কথা অফিশিয়ালি শিউর সম্পূর্ন সুতরাং Multiversal Travel যে হবে সেটা ধরে নেওয়াই যায়।

2. Why not time travel? Flashpoint এর স্টোরী অনুযায়ী টাইম ট্রাভেল করলে শুধুমাত্র Snyderverse এর ভেতর ই টাইম ট্রাভেল করতো, এর ফলে Snyderverse এর রিয়েলিটি এর পরিবর্তন আসতো। কিন্তু এতে Multiverse এক্সপ্লোর এর সম্ভাবনা তেমন দেখিনা। (তবে ফ্ল্যাশপয়েন্ট স্টোরী থেকে অনেক ইন্সপায়ার্ড কিছু থাকবে আশা করা যাচ্ছে)

এর মাধ্যমে WB সাপ ও মারবে আবার লাঠিও ভাংবেনা। কারন এর মাধ্যমে একই সাথে মাল্টিপল আর্থ এক্সিস্ট করবে এবং এই মাল্টিভার্স এর মাধ্যমে তারা Snyderverse এর বদলে অন্যান্য আর্থ এর উপর ফোকাস করবে

আবার Snyderverse মুছেও ফেলছে না। তারা যদি চায় খুব সহজেই Snyderverse কন্টিনিউ করতে পারবে আবার খুব সহজেই তা ইগ্নোর করে অন্যান্য আর্থ নিয়ে এগিয়ে যেতে পারবে। তারা নিজেদের ইচ্ছেমতন ইউনিভার্স যেদিকে চায় সেদিকেই নিয়ে যেতে পারবে।

যদি নিউ ইউনিভার্সে লাভ না হয় তবে আবার স্নাইডারভার্স এও তারা মুভ করতে পারবে খুব সহজেই। তবে একটা কথা শিউর, এখন শুধু ক্যারেক্টারওয়াইজ মুভি বেশী আসবে। টিম-আপ মুভি বা বিগ ইভেন্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। মাল্টিভার্স এর মাধ্যমে একেক আর্থে একেক সুপারহিরোর সোলো কন্টেন্ট আসবে।

flash

ফ্ল্যাশ বাংলা অরিজিন

দ্যা ফ্ল্যাশ এর অরিজিন

দ্যা ফ্ল্যাশ এর শক্তি বুদ্ধিমত্তা এবং টিম মেম্বার এবং ভিলেন বিস্তারিত

SuperHero_Origin – The Flash (Barry Allen)

আসল লিগ্যাল নাম : Bartholomew Henry “Barry” Allen

শক্তি: সুপার স্পিড

সুপারহিরো নাম: The Flash – দ্যা ফ্ল্যাশ

প্রথম কমিক আবির্ভাব: Showcase #4 এ

বছর: 1956

শ্লোগান: “My Name Is Barry Allen, And I’m The Fastest Man Alive”

{tocify} $title={Table of Contents}

দ্যা ফ্ল্যাশ এর শৈশব পরিচয় এবং আগমনী ইতিহাস

ব্যারি আ্যলেন: সেন্ট্রাল সিটি নামে একটি শহরে ব্যারি আ্যলেন নামে এক সহজ-সরল মানুষ C.C.P.D বা সেন্ট্রাল সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্ট এ চাকরি করে। তার কাজ ছিল পুলিশদের বিভিন্ন দুর্ঘটনাস্থল এ বৈজ্ঞানিক ভাবে সাহায্য করা।

ছোট বেলা থেকেই সে কমিকের ফ্যান ছিল। বড় হয়ে যাওয়ার পরেও এখনো সে নিয়মিত কমিক পড়ে। তার পছন্দের সুপারহিরো হলো দ্যা ফ্ল্যাশ ( যে গ্যারিক ) এর কমিক পড়া।

অরিজিন অফ দ্যা ফ্ল্যাশ ইন বাংলা

সেন্ট্রাল সিটির রেডারে সাধারণ এর চেয়ে বেশিই বিদ্যুৎ চমকানো ধরা পরছে। যার কারনে শহরের নাগরিকদের নিরাপদ এ রাখতে, বার বার টিভি চ্যানেল গুলিতে বাসার বাইরে থেকে বের না হওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হচ্ছিল। সন্ধ্যা থেকে খবর আসছে যে আকাশে অনেক বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে।

সে কারনে সেদিন ব্যারি C.C.P.D এর অফিসে কাজ করছিল, যেভাবে সে সাধারণত করে কাজ করে থাকে। তার কাজগুলি শেষ করে, তার কেমিক্যাল এর জিনিস গুলোর কাছে বসে দ্যা ফ্ল্যাশ এর কমিক পড়ছিল। হঠাৎ করে বজ্রপাত তার আর সেই কেমিক্যাল এর ওপর আঘাত করল ।

বজ্রপাতের এর কারনে সেই কেমিক্যাল তার শরীরের সাথে মিশে যায় এবং অজ্ঞান হয়ে পড়ে । কিছুক্ষণ পর তার জ্ঞান ফেরে। জ্ঞান ফেরার পর তাড়াতাড়ি অফিস থেকে বের হয়ে বাসায় ফেরার জন্য রওনা হয়।

নিজের শক্তি সম্পর্কে অভিহিত হওয়া :

বাসায় ফেরার জন্য সে পথে পায়ে হেটে যায়। রাস্তায় তার পাশ দিয়ে গাড়ি যাচ্ছিল। যাওয়ার সময় হঠাৎ করে তার হাটার গতি বেড়ে যায়। গতি বাড়তে বাড়তে দৌড়ানো শুরু করে। ব্যারি ভাবে যে সে কেন জোরে দৌড়াচ্ছে? সে ভাবে যে সে অসুস্থ হয়ে গেছে, সে কারনে হয়ত দৌড়াচ্ছে ।

কিছু পর স্বাভাবিক হলে সে যাওয়ার সময় একটা রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে ঢোকে । যখন সে খাবার টেবিলের সিটে বসে, তখন তার পাস দিয়ে একটি ওয়েটার যাচ্ছিল খাবার পরিবেশন করতে। হঠাৎ করে পা পিছলে সব খাবার ওয়েটারটির কাছ থেকে পরে যাচ্ছিল।

পড়ে যাওয়ার সময় ব্যারি তার পাশেই ছিল। ব্যারি দেখে যে তার পাশে সবাই আর সব জিনিস থেমে আছে। সে সময় তাড়াতাড়ি করে সব খাবার উঠিয়ে ওয়েটারের হাতে দিয়ে দেয়। ওয়েটার বুঝতেও পারেনি যে এটা ব্যারি করেছে। ওয়েটার বললো: ” এটা কিভাবে সম্ভব? আমি তো দেখলাম সব পড়ে যাচ্ছিল ।

যাই হোক, আমার আরো সাবধানে কাজ করতে হবে। আমার বোধহয় ঠিক মতো ঘুম হচ্ছেনা “। ব্যারিও ভাবলো: ” হ্যা, আমারও হয়ত ঠিক মতো ঘুম হচ্ছেনা “।

এর পরের দিন ব্যারি তার ছোটবেলার বন্ধু এবং তার ( লাভ ইন্টারেস্ট) আইরিস ওয়েস্ট (Iris West) এর কাছে যায়। যখন সে আইরিস এর কাছে যাচ্ছিল, ব্যারি আবার দেখে তার আশে পাশে সব থেমে গেছে। এবার দেখে যে আইরিসের মাথায় আঘাতের উদ্দ্যেশ্যে একটি বুলেট তেড়ে যাচ্ছে ।

সে তাড়াতাড়ি আইরিস কে অন্যদিকে সরিয়ে নেয় । আইরিস বলে: ” তাও ভালো আমাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিয়েছো, নাহলে এই বুলেট আমার মাথায় লাগতো। একটু পরে একজন পুলিশ অফিসার এসে বলে: ” বাঁচা গেলো যে তোমরা ঠিক আছো। এই গুলিটি টার্টেল ম্যান (Turtle Man) করেছিল ” ।

ব্যারি ভাবলো: “টার্টেল ম্যান? সে তো অনেক বড় সন্ত্রাসী। তাকে তো বলা হয় “Worlds Slowest Man Alive” (পৃথিবীর সবচেয়ে ধীরতম মানুষ জীবিত)”…

টার্টেল ম্যান কে হারানো:

যখন ব্যারি শোনে টার্টেল ম্যান গুলি করেছিল, তখন ব্যারি তাড়াতাড়ি তার অফিসে চলে যায়। সেখানে সে তার বানানো একটা মেশিনের মাধ্যমে লাল-হলুদ রং এর কাপড় এর সংমিশ্রণ এ একটি আংটি বানায়। আংটি বানানোর পর সেই আংটি দিয়ে একটি কস্টিউম (Costume) বের হয়। সেই কস্টিউমই আমরা সবাই ফ্ল্যাশের অরিজিনাল কস্টিউম হিসেবে চিনি।

সেই কস্টিউমটি পড়ে সে তার অফিসের জানালা দিয়ে বের হয়ে দেওয়াল দিয়ে দৌড়িয়ে নিচে নামে । সে নিচের নামার সময় পড়েও যাচ্ছিলো না। ব্যারি ভাবল : ” ভালোই হয়েছে, Gravity ও আমার কোনো কিছু করতে পারছেনা। আমি অনেক দ্রুত দৌড়াচ্ছি “।

দৌড়াতে দৌড়াতে সেন্ট্রাল সিটির সেন্ট্রাল ব্যাংকে শব্দ শোনা যায় গোলাগুলির আওয়াজ। শব্দ শোনার পর ব্যাংকের ভিতরে ব্যারি ঢুকে পড়ে। ব্যাংকে যেয়ে দেখে কেও নাই। পরে ব্যারি ব্যাংক থেকে বের হয়ে যায়। তারপর যেতে যেতে একটি গলির ভিতরে ইটের দেয়ালে ছায়া দেখে। ছায়াটি একদম টার্টেল ম্যানের মতন। খাটো এবং মোটা।

ব্যারি সেখানে দৌড় দিয়ে যায়। যেতে যেতে সেই দেয়ালের সাথে সজোরে আঘাত পায় আর জ্ঞান হারায়। বোঝা যায় যে সেটি ছায়া ছিল না, সেটি রং ছিল। টার্টেল ম্যান আগে এসে কালো রং দিয়ে নিজের প্রতিচ্ছবির ছায়া একেছিল।

ব্যারি তখন বড় ভাবে আঘাত পায়। তখন টার্টেল ম্যান ব্যারির দিক হেসে গলির এক ম্যানহোল দিয়ে পালায় যায়। কিছুক্ষণ পর ব্যারির জ্ঞান ফেরার পর সেই ম্যানহোলে ঢুকে পড়ে ও টার্টেল ম্যানের খোঁজে যায়।

যেতে যেতে সুড়ঙ্গটির শেষ প্রান্তে এসে দেখে ‘সেন্ট্রাল সিটি রিভার’ নদী। অন্যদিকে টার্টেল ম্যান একটি নৌকা নিয়ে পালাচ্ছে । সেদিকে একটি স্পীডবোটও ছিল। তাই ব্যারি তাড়াতাড়ি সেই স্পীডবোটের ওপর ওঠে। উঠে চালানোর সময় দেখে স্পীডবোটটি ডুবে যাচ্ছে। সেই স্পীডবোটে টার্টেল ম্যান ফাঁদ পেতে রেখেছিল।

ব্যারি তখন কিছু বুঝতে পারছিল না সে কি করবে। তারপর ব্যারি পানির ওপর পা দিয়ে দৌড়ানোর চেষ্টা করে। পরে দেখে সে পানির ওপরেও দৌড়াতে পারছে! দৌড়াতে দৌড়াতে টার্টেল ম্যানের কাছে যায়। টার্টেল ম্যান ব্যারির এই ক্ষমতায় অবাক হয়ে যায়।

পরে ব্যারি টার্টেল ম্যানের নৌকার পাশ দিয়ে ঘুর্ণি নিয়ে হারিকেন তৈরি করে। এতে টার্টেল ম্যানের মাথা ঘুরে। পরে ব্যারি টার্টেল ম্যানকে ধরে পুলিশের কাছে নিয়ে যায়। তারা খুশিতে ব্যারির নাম জানতে চায়। ব্যারি তাদেরকে বলে তার নাম দ্যা ফ্ল্যাশ। সেইদিন থেকে সেন্ট্রাল সিটিতে একটি নতুন SuperHero এর জন্ম হয় । যার নাম Flash…….

The New 52 Origin of The Flash (Short Version)

ব্যারি আ্যলেন একজন ১১ বছরের ছেলে। মায়ের নাম নোরা আ্যলেন এবং বাবার নাম হেনরি আ্যলেন। তার বাবা ছিল একজন ডাক্তার এবং মা হল গৃহিণী। একদিন ব্যারি স্কুলে যাওয়ার জন্য প্রস্তুতি নেয়। যাওয়ার সময়ে তার মা তাকে আদর দিয়ে স্কুল বাস পর্যন্ত ছেড়ে দেয়।

হাত নাড়িয়ে দুজনই বিদায় নেয়। সেইদিন ব্যারি একটি রিবোন পায় স্কুল থেকে। খুশিতে ব্যারি বাসায় ফেরার সময় দৌড়াতে দৌড়াতে ফেরে। কিন্তু বাড়ির কাছাকাছি এসে দেখে যে ঘরের দরজা খোলা। সে একটু চমকে যায়। ঘরে ঢুকে দেখে রক্ত।

লিভিং রুমে গিয়ে দেখে তার বাবা মেঝে বসে আছে আর মা শুয়ে আছে। কাছে গিয়ে দেখতে পায় তার মায়ের শরিরে রক্ত আর তার মা মারা গেছে । কিছুক্ষণ পর পুলিশেরা এসে পড়ে।

ঘর সার্চ করে অন্য কারো ফ্রিংগারপ্রিন্ট না পাওয়ায়, ব্যারির বাবা কে তার স্ত্রীর খুনি হিসেবে সাসপেক্ট করে এবং আটক করে। কিন্তু ব্যারি জানে তার বাবা, তার মাকে কখনোই খুন করতে পারে না । ব্যারি কান্না করতে করতে বলে: “আমার বাবা আমার মাকে মারেনি ।

তোমরা ভুল মানুষকে আটক করেছ”। ব্যারি এতিম হয়ে যাওয়। এই কারনে পুলিশ অফিসার ড্যারেল ফ্রাই তাকে তার বাসায় থাকতে দেয়। ব্যারি চিন্তা ভাবনা করল যে, বড় হয়ে সে ফরেনসিক সাইন্টিস্ট হবে। যাতে তার বাবার নির্দোষ প্রমাণ করতে পারে এবং জেল থেকে বের করতে পারে। এভাবে প্রায় ১২ বছর চলে যায়।

ব্যারি শেষ পর্যন্ত ফরেনসিক সাইন্টিস্ট হয়। পুলিশদের কে বিভিন্ন ধরনের কাজে সাহায্য করে৷ অপরদিকে নিজের মায়ের মার্ডারেও পিছনের ঘটনাও রিসার্চ করতে থাকে । একদিন সে তার অফিসে কাজ করছিল । সেইদিন বাহিরে আবার বৃষ্টিও নামছিল।

হঠাৎ করে বজ্রপাত হয় তার ওপর। সে নিজের জ্ঞান হারিয়ে ফেলে। এর পরের দিন তার জ্ঞান ফেরে। নার্স তাকে বলে যে তার গায়ে বজ্রপাত আঘাত করেছিল। সে তো অবাক হয়ে যায় যে তার মৃত্যু হয়নি । কারন বজ্রপাত হলে যে কারো মৃত্যু অবধারিত । কিছুদিন পর সে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরে। একদিন সে পার্কে হাটছিল, হাটতে হাটতে সে দৌড়ানো শুরু করে দেয়৷

সে যে এতো জোরে দৌড়াচ্ছে তা সে বুঝতেই পারেনি। সে দৌড়াতে দৌড়াতে অনেক দূর চলে আসে। ভাবল যে সে এক Super Hero হয়ে গেছে । পরে একটি লাল-হলুদ কস্টিউমের এক করে টুকরা করল। সেই কস্টিউমটি এক আংটিতে ঢুকাইলো।

যখনই আংটিটি চাপে, তখনি কস্টিউমের টুকরো গুলি জড় হয়ে ব্যারির গায়ের সাথে লেগে যেতো । তারপর থেকে সেন্ট্রাল সিটিতে কোনো Crime হলেই ব্যারি তার আংটি চেপে কস্টিউম পরে যায় । সেই ক্রাইম থামাতে আর নিজের নাম দেয় The Flash

দ্যা ফ্লাশের শক্তি টিম সদস্য ও দক্ষতা

গুগলের মতে ফ্লাশের সর্বোচ্চ দ্রুতগতির ক্ষমতা হল 2,240,000 mph.

Powers And Abilities:

Super speed – এর মাধ্যমে সে দ্রুত গতিতে দৌড়াতে সক্ষম হয়। আলোর গতির ও বেশী।

Superhuman ability and stamina – অতিমানবীয় ক্ষমতা এবং মনোবল

Ability to vibrate body to phase through objects – কম্পনের মাধ্যমে যে কোন বস্তুর ভিতর দিয়ে পার হয়ে যাওয়া ।

Accelerated metabolism – ত্বক এর অত্যাধিক শোষণ ক্ষমতা

Possibility of time travel by moving faster than the speed of light – আলোর গতির চেয়ে দ্রুত গতিতে দৌড়িয়ে, অতীত বর্তমান এবং ভবিষ্যৎ এ ভ্রমণের সক্ষমতা৷

Supercharged brain activity -সবচেয়ে বেশি গতিতে মস্তিষ্কের কার্যকলাপ সম্পাদন করা ।

Creation of vortexes – নিজের দৌড়ানোর ক্ষমতা বলে চারপাশে ঘূর্ণি তৈরি করা।

Infinite Mass Punch – অনন্তবার ঘুষি দিয়ে আঘাত করা

ফ্লাশ যেসকল দলের সদস্য

Team Affiliations:

Justice League – ফ্ল্যাশ একজন জাস্টিস লিগের নিয়মিত সদস্য ।

Central City Police Department – সে সেন্ট্রাল সিটি পুলিশ ডিপার্টমেন্ট এর ফরেনসিক সাইন্টিস্ট। পাশাপাশি সে ফ্ল্যাশ পরিচয়ে পুলিশ এর সাথে একযোগে কাজ করে ।

Partnership:

The Flash (Wally West) – যে কিড ফ্ল্যাশ নামে পরিচিত । ফ্ল্যাশ (ব্যারি) অনেক ক্ষেত্রেই কিড ফ্ল্যাশ এর সাহায্য সহযোগীতা করে।

The Flash (Jay Garrick) – আর্থ ৩ এর ফ্ল্যাশ হল যে গেরিক । এর সাথে ব্যারি অ্যালেন এর বন্ধুত্বসুলভ সম্পর্ক রয়েছে ।

Green Arrow – গ্রিন অ্যারো ওরফে অলিভার কুইনের সাথে সুপারহিরো সম্পর্ক বাদেও এমনিতেই ভালো বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে ।

Green Lantern – জাস্টিস লিগের সদস্য হওয়ার সুবাদে গ্রীন ল্যান্টার্ন এর সাথে অনেক সময় একসাথে কাজ করেছে ফ্ল্যাশ।

Superman – সুপারম্যান এর সাথে প্রায় সময়ই ফ্লাশের সাথে ঝগড়া হয়, বিশেষ করে কে বেশি জোরে দৌড়াতে পারে এই নিয়ে।

Wonder Woman – ফ্লাশের সাথে একত্রে অনেক মিশনে কাজ করেছে ওয়ান্ডার ওম্যান । ওয়ান্ডার ওম্যান মুভিতে তার ক্যামিও থাকার চাঞ্চ আছে৷

Batman – ব্যাটম্যান এর মাধ্যমেই প্রথম জাস্টিস লিগে যোগ দেয় ফ্ল্যাশ । তবে ২০২২ এ ব্যাটম্যান মুভিতে ফ্লাশের ক্যামিও থাকার সম্ভাবনা আছে ।

Cyborg – জাস্টিস লিগের সবচেয়ে কাছের বন্ধু।

দ্যা ফ্ল্যাশ বাংলা অরিজিন , ফ্ল্যাশ বাংলা অরিজিন, the flash bangla origin
দ্যা ফ্ল্যাশ এর অরিজিন বাংলায়
The Flash origin in bangla
(image credit: Dc Comic/YouTube)
ফ্লাশের ভিলেন সমুহ

SuperHero হওয়া মানেই তার SuperVillain অবশ্যই থাকবে।

ফ্ল্যাশের সুপারভিলেন এর সংক্ষিপ্ত লিস্ট দেয়া হল।

( ব্যারি অ্যালেন এর সাথে অন্যান্য ফ্ল্যাশ এর ও লিস্ট একসাথে দেওয়া হল ):

Rival

Reverse-Flash – একে দ্যা ফ্ল্যাশ টিভি সিরিজ ২০১৪ এর সিজন ১ এর মেইন ভিলেন হিসেবে দেখা যায় ।

Zoom – ইনি সিজন ২ এর ভিলেন

Inertia

Dmane

“Eel” Madden

savitar – ইনি সিজন ৩ এর মেইন ভিলেন

Fiddler

Rag Doll

Shade

Thinker – Flash সিজন ৪ এর মেইন ভিলেন

Threat

Turtle

Star Sapphire

Changeling

Vandal

Claw

Roy Revenge

Wooden Man

Sinister

Wind Master

Sieur Satan

The Rogues

Gorilla Grodd – সিজন ২ এবং ৩ এ বিভিন্ন সময় এই মেটা গরিলা কে দেখা যায় ।

Abra Kadabra

Mirror Master – the flash season 7 villain

Captain Boomerang

Captain Cold – প্রথমে ফ্ল্যাশ এর ভিলেন থাকলেও পরবর্তীতে সে ফ্লাশের বন্ধু হয় এবং বিভিন্ন সময় তাকে সাহায্য করে ।

Heat Wave

Pied Piper

Doctor Alchemy – সিজন ৩ তে তাকে স্যাভিতার এর সহযোগী হিসেবে আবির্ভুত হয়।

Mister Element

Mazdan

Top

Trickster IT.O. Morrow

Weather Wizard

Turtle Man

Clown

Colonel Computron

Eradicator

Golden Glider

Rainbow Raider

Lord of Limbo

Master Villain

Saber-Tooth

Ringmaster

Baron Katana

Samuroids

Viper

Golden Man

Clive Yorkin

Lucas Elrod

Zedabon Zarr

দ্যা ফ্ল্যাশ মুভি ও সিরিজ লিস্ট

দ্যা ফ্ল্যাশকে অনেক টিভি শো এবং সিনেমায় দেখা যায় ।

লাইভ অ্যাকশন এবং অ্যানিমেটেড ভার্সন এর লিস্ট দেওয়া হল:

Movies List:

Justice League: The New Frontier (2008)

  1. Dc ব্লাক এডাম বাংলা অরিজিন

Justice League: Crisis on Two Earths (2010)

Justice League: Doom (2012)

Justice League: The Flashpoint Paradox (2013)

Justice League: War (2014)

The Lego Movie (2014)

Justice League: Throne Of Atlantis (2015)

Batman v Superman: Dawn of Justice (2016)

Suicide Squad (2016)

T.V Series:

The Superman/Aquaman Hour of Adventure (1967-1968)

Aquaman (1967-1970)

Super Friends (1973, 1977-1985)

The Flash (1990-1991)

Justice League (2001-2004)

Justice League Unlimited (2004-2006)

The Flash (2014-) এই লাইভ অ্যাকশন টিভি সিরিজের রিভিউ পড়ুন

দ্যা ফ্ল্যাশ এর বিভিন্ন চমকপ্রদ খবর

The Flash Facts:

০। দ্যা ফ্ল্যাশ (২০১৪) এর আরেক সহযোগী সুপারহিরোইন ব্যাটওম্যান এর ও নিজস্ব টিভি সিরিজ রয়েছে বিস্তারিত এই ব্রেকডাওন রিভিউটি পড়ু

১| আমরা জানি যে ব্যারি অ্যালেন ছাড়াও জে গ্যারিক নামে ফ্ল্যাশ আছে। শুধু তাই নয়, এ পর্যন্ত মোট ৪টি ফ্ল্যাশ কে দেখা গেছে।

২| প্রথম ফ্ল্যাশ (জে গ্যারিক) এক দুর্ঘটনা বশত পানির কারণে নিজের শক্তি পেয়েছিল। অন্যদিকে ব্যারি অ্যালেন পেয়েছিল বজ্রপাতের কারনে।

৩| রিভার্স ফ্ল্যাশ কে আমরা চিনি ফ্ল্যাশের কুক্ষ্যাত ভিলেন হিসেবে। এই রিভার্স ফ্ল্যাশই ব্যারির মা কে মেরে ফেলেছিল, যখন ব্যারি ছোট ছিল । টাইম ট্র্যাভেল করে ব্যারিকে মারার চেষ্টা করে ব্যার্থ হওয়ার পরেই তার মাকে হত্যা করে ।

৪| ফ্রিকশনের দিক দিয়ে ফ্ল্যাশ অবাস্তব। কারন বেশি জোরে দৌড়ানোর ফলে মানুষের পোশাকও পুড়ে যায়। সেজন্যে ফ্ল্যাশের সৃষ্টিকারকরা ফ্ল্যাশের জন্যে এমন একটি কস্টিউম বানিয়েছে যেটি পুড়বে না।

৫| আমরা অনেকেই দ্যা ফ্ল্যাশ ১৯৯০ এর সিরিসের ফ্ল্যাশ ওরফে ব্যারি আ্যলেন কে চিনি। যেই অভিনেতা ব্যারি অ্যালেন (১৯৯০) চরিত্রে অভিনয় করেছিল, সেই নায়ক দ্যা ফ্ল্যাশ ২০১৪ সিরিজে হেনরি আ্যলেন এবং জে গ্যারিক চরিত্রে অভিনয় করেছে।

৬| ১৯৫০ সালের দিকে অনেকেই SuperHero পছন্দ করতো না। ১৯৫৬ সালের Showcase #4 ফ্ল্যাশ কমিকের মাধ্যমে, মানুষের মনে এদের প্রতি আবার পছন্দতা আসতে শুরু করে ।

৭| ফ্ল্যাশ এক সময় আ্যন্টি মনিটর নামে এক ভিলেনের সঙ্গে লড়াই করছিল । তখন সে এত্ত জোরে দৌড়িয়ে ছিল যে, সে একই টাইমে ফিরে লাইটনিং হয়ে নিজেকে সেই সময় আবার লাইটনিং দিয়ে আঘাত করেছিল।

৮| ফ্ল্যাশই প্রথম SuperHero যে অন্য পৃথিবীর ক্রাইসিস বা ইউনিভার্স নিয়ে এসেছিল ১৯৬১ সালে।

৯| অন্য পৃথিবীর ক্রাইসিসে ব্যারির যমজ ভাই তাকে মেরে ফেলতে চায়।

১০| ফ্ল্যাশ সুপারম্যানের থেকে দ্রুত গতির। যখনই দৌড় প্রতিযোগিতা করতো, ফ্ল্যাশ জিতে যেতো।

১১| গত ২০১৭ সালে জাস্টিস লিগ নামের সিনেমায় দ্যা ফ্ল্যাশ চরিত্র কে প্রথম বড় পর্দায় দেখা যায় । আর দ্যা ফ্ল্যাশ চরিত্রে অভিনয় করে এযরা মিলার।

১২। ২০২২ সালে ফ্লাশ এর সলো মুভি আসার কথা রয়েছে। আর দ্যা ফ্ল্যাশ চরিত্রে বরাবরের মতোই অভিনয় করবে এযরা মিলার।

Leave a Comment

Total Views: 15899

Scroll to Top