হাওয়া মুভি ডাওনলোড
/ / /

হাওয়া মুভি রিভিউ ডাওনলোড লিংক

Hawa (2022) Bengali WEB-DL – 720P | 1080P – 350MB | 1GB – Download & Watch Online

হাওয়া মুভি ডাওনলোড লিংক

হাওয়া মুভি লিংক

 

Hawa (2022) Movie Download Link
download new English , Hindi 720P HEVC mega drive link, moviehaxo download latest hindi english movie, latest hindi english tv show, web series 720p, netflix movie, tvhex.com , from Dropbox and Google drive or mega link, Hbo Max series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hbo Max movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hbo Max animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hbo Max Cartoon Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Netflix series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Netflix movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Netflix animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Netflix Cartoon Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hulu series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hulu movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hulu animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Hulu Cartoon Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , new English Canadian series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , new English Canadian movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , new English Canadian animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , new English Canadian Cartoon Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Disney Plus Hotstar series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Disney Plus Hotstar movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Disney Plus Hotstar animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Disney Plus Hotstar Cartoon Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Marvel series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Marvel movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Dc series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , Dc movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , prime video series Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , prime video movies Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , prime video animation Download Link Google Drive Mega Dropbox Fast Link , tvhex, 720P hevc file mkv, Super fast Free movie download link, moviehax, 720P HEVC mega drive link, mtslbd, pahe.in, mlwb

Hawa (2022)

131 min | Drama, Mystery | 29 Jul 2022


8.0/10
IMDb Ratings : 8.0/10 (3,543)
 
hawa 2022 film
 
Storyline : Miracles about the life story of fishermen.

Director : Mejbaur Rahman Sumon
Cast(s) : Rishad Mahmud, Chanchal Chowdhury, Shohel Mondol

Language : Bengali
Quality : WEB-DL
 
hawa movie

Resolution : 480P | 720P | 1080P
Size : 350MB | 1GB | 1.9GB
 
Hawa Movie Screenshots
 
 

হাওয়া মুভি ডাওনলোড লিংক

হাওয়া মুভি ডাওনলোড
হাওয়া মুভি ডাওনলোড লিংক

হাওয়া মুভি Download in 480p quality

হাওয়া মুভি ডাওনলোড

হাওয়া মুভি Download in 720p quality

আবো হাওয়া

হাওয়া মুভি Download in 1080p quality

অব হাওয়া

হাওয়া মুভি Watch Online in High Quality


hawa download

hawa apk

হাওয়া


হাওয়া মুভি ডাওনলোড লিংক

হাওয়া মুভি লিংক
হাওয়া মুভি

হাওয়া মুভি রিভিউ

#স্পয়লার_যুক্ত
 
‘হাওয়া’ বনাম ‘Sea Fog’ : হেড টু হেড
 
গোটা পৃথিবীর মধ্যে বাংলাদেশই বোধহয় একমাত্র দেশ, যে দেশের মানুষেরা তাদের ইন্ডাস্ট্রির ভালো সিনেমাগুলোকে ‘কপি’,  ‘নকল’ বলে পৈশাচিক আনন্দ পায়। বিমলানন্দ পায়।
হাওয়া মুভি রিভিউ
(image credit: internet/Google)

যদিও এই বিমলানন্দের শেকড় খুঁজতে গেলে যেতে হবে বহুদূর, টান মারতে হবে নানা স্পর্শকাতর বিষয়ে, তাই সেদিকে যাচ্ছিনা। প্রসঙ্গান্তরে না গিয়েই লিখছি বাকিটুকু। তবে, এক্ষেত্রে সতর্কতা, যারা ‘হাওয়া’ সিনেমাটি দেখেননি, তাদের এ লেখা না পড়াই সমীচীন। 

 
‘হাওয়া’ মুক্তির পরে এক শ্রেণির মানুষ রব তুললেন- কোরিয়ান থ্রিলার ড্রামা ‘Sea Fog’ এর নকল নাকি হাওয়া। ফলাফল- আপামর জনতার দুই শিবিরে অবস্থান।
 
 একদলের দাবী- ‘Sea Fog’ থেকেই চুরি করে মেরে দিয়েছে ‘হাওয়া।’ আরেক দলের দাবী- ‘হাওয়া’ স্বকীয়। কোনোকিছু থেকেই কিছু মারেনি সে। আমি ভাবলাম, তৃতীয় পক্ষে চলে যাই। অর্থাৎ, সিনেমাটা দেখি। দেখে, নিরপেক্ষ জায়গা থেকে কিছু বলার চেষ্টা করি।
 
‘Sea Fog’ দেখতে গিয়ে প্রথমেই যেটা ভালো লাগলো- এ সিনেমার প্রোডিউসার এবং কো-রাইটার হিসেবে ছিলেন ‘প্যারাসাইট’ খ্যাত নির্মাতা ‘বং জুন হো।‘ পরবর্তীতে জানলাম আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। 
 
সেটি হচ্ছে- এই যে সিনেমা ‘Sea Fog’, এ সিনেমার গল্পও কিন্তু মৌলিক না। ২০০১ সালের অক্টোবরে,  কোরিয়ার ইয়োশু শহরের পাশের সমুদ্রে ভাসমান এক জাহাজের ‘স্টোরেজ ট্যাঙ্ক’ এ ২৫ জন মানুষ দমবদ্ধ (ডাক্তারি ভাষায়- অ্যাসফিক্সিয়া) হয়ে মারা যায়। এই পঁচিশজন মানু্ষের প্রত্যেকেই ছিলেন ভাগ্যবিড়ম্বিত অভিবাসী, যারা ট্রলারে করে অবৈধভাবে চায়না থেকে পাড়ি জমাচ্ছিলেন কোরিয়াতে। 
 
পরবর্তীতে, এই যাত্রাপথেই স্টোরেজ ট্যাঙ্কের গুমোট পরিবেশে মারা যান তারা। এবং, এই মৃত্যুর পরে যেটা হয়, সেটাই মূলত চমক, এবং, গা গুলিয়ে দেয়ার মত বীভৎস। ট্রলারের যে ক্যাপ্টেন, তিনি লাশগুলোকে কেটে টুকরো করে সমুদ্রে ভাসিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন৷ 
 
এবং, জাহাজের সব ক্রু মিলে সে কাজটি বাস্তবায়নও করেন। এই ঘটনা থেকেই পরবর্তীতে ‘হায়েমো (Sea Fog)’ নামের এক স্টেজ শো হয়। সেখান থেকেই পরবর্তীতে বানানো হয় ‘Sea Fog’ নামের এই সিনেমা। যে সিনেমায় মূল গল্পের পাশাপাশি আনা হয় রোমান্স, ক্রাইসিস, ট্রাজেডি সহ নানা উপাদান। 
 
এবার, যারা ‘হাওয়া’ দেখেছেন, তারা এটুকু পড়লেই বোঝার কথা, ‘হাওয়া’র সাথে ‘Sea Fog’ এর মূল ঘটনার মিল/অমিল কতটুকু। যেখানে ‘Sea Fog’ এর পুরো গল্পটাই থ্রিল, ভায়োলেন্স এবং ব্রুটালিটির চকমকে ঝালর, সেখানে ‘হাওয়া’য় মেটাফোর, লোকাল ফোকলোর ও ম্যাজিক রিয়েলিটিই সর্বাঙ্গে। এবার, প্রশ্ন উঠতে পারে, তাহলে, এই যে গুজব উঠলো, তার ভিত্তি কী? কেনই বা ‘Sea Fog’ থেকেই ‘হাওয়া’র উৎপত্তি… বলে মুখের ফেনা তুলে ফেলছে এক শ্রেণির মানুষ? পুরো বিষয়টিই কি অপপ্রচার? 
 
প্রথমত বলি- এই দুই সিনেমার মধ্যে কিছু মিলও আছে। প্রথমত- Sea Fog’ সমুদ্রে ভেসে থাকা জলযানের গল্প। ‘হাওয়া’ও৷ ‘Sea Fog’ এর যিনি ক্যাপ্টেন, তিনি নৃশংস এক মানুষ। ‘হাওয়া’র ‘চান মাঝি’ও সেরকম। ‘Sea Fog’ এর যে ছেলেটি প্রোটাগনিস্ট, সে জাহাজের ইঞ্জিনিয়ার। 
 
সে নানাভাবে সিনেমার নায়িকা’কে বাঁচাতে চায়। ‘হাওয়া’র প্রোটাগনিস্ট ইব্রাহিমও (শরিফুল রাজ) ইঞ্জিনিয়ার। সেও গুলতি (নাজিফা তুষি)কে বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে সিনেমাজুড়ে। ‘Sea Fog’ সিনেমার শেষে এসে ট্রলারের ক্রু’রা একে একে মারা যেতে থাকে। ‘হাওয়া’তেও সেরকম একটা পরিণতি আমরা পাই। মিল বলতে এটুকুই।
 
এবার, এই মিল দেখেই বোঝা যাচ্ছে, সিনেমার মূল গল্পের সাপেক্ষে তাদের ইম্প্যাক্ট কতটুকু। আরেকটু ভালোভাবে যদি বোঝাই- ‘ক’ সিনেমায় সমুদ্র-ট্রলার-মৃত্যু আছে। ‘খ’ সিনেমাতেও সমুদ্র, ট্রলার, মৃত্যু আছে… 
 
তাহলে ‘খ’ বোধহয় ‘ক’ সিনেমার কপি… এমন দাবী পাগলেরও করা উচিত না। বিশেষ করে- ‘Sea Fog’ এর পুরো এক্সিকিউশন যেখানে পপুলিস্ট মেন্টালিটি মাথায় রেখে করা, আর, ‘হাওয়া’র পুরো জার্নিটাই ‘সিনেম্যাটিক এক্সিলেন্স’ এর! 
 
‘Sea Fog’  এর এন্ডিংটা যদি কেউ দেখেন, তাহলে আপনি খুব পরিচিত দশ-পনেরোটা হলিউডি সিনেমার সাথে মিল পাবেনই পাবেন। সে মিল দোষেরও কিছু না। নির্মাতা, ‘আউট অব বক্স’ কিছু করতে চান নি। করেনওনি। তিনি যেহেতু সিনেমা বানাচ্ছেন, সেহেতু এই ক্রিয়েটিভ লিবার্টি তার আছে। 
 
সেখানে কিছু বলারও নেই। কিন্তু, বৈপরীত্য এটাই, ‘হাওয়া’র শেষটা যেভাবে হয়, সেটার সাথে চাইলেও কোনোকিছুর মিল পাওয়া রীতিমতো অসম্ভব৷ ‘হাওয়া’র শেষটায় মেটাফোর, মিথোলজি এবং মিস্ট্রি…  এই তিন ‘ম’ এসে যেভাবে মেলে, সেটা ‘Sea Fog’ তো নস্যি, কাছে-দূরের অনেক সিনেমাতেই বিরল। 
 
তাছাড়া, পুরো সিনেমাজুড়ে ক্যারেক্টারদের যে টসল, ক্যামেস্ট্রি… সেটাও নেই ‘Sea Fog’ এর টেমপ্লেটে। তাহলে, মিলটা কিভাবে এলো? কিভাবেই বা এক সিনেমা অনুকরণ করলো আরেকটিকে? প্রশ্ন ওঠে। ওঠা স্বাভাবিকও। 
 
আসি শেষ কথায়৷ ‘হাওয়া’ আপনার ভালো লাগছে না, সমস্যা নেই। দেখবেন না৷ আপনার টাকা, আপনার রুচি। আপনিই নির্ধারণ করবেন আপনি সে টাকায় কি করবেন। সেখানে কিছু বলারও নেই।

 

 

কিন্তু, অযথা একটা ভালো সিনেমা, যে সিনেমা নিয়ে শুধু দেশে কেন, দেশের বাইরেও ভালো কথাবার্তা উঠেছে, সে সিনেমাকে মিথ্যে মিথ্যে নাইফিং কেন করবেন? 

 
আপনার দেশের সিনেমা, আপনিই অন্যায় অভিযোগ তুলে বলছেন, এ সিনেমা অমুকের নকল, এটা বলে আপনারই বা কী স্বার্থসিদ্ধি হচ্ছে? আর, দেশের সম্মানও বা আপনি কোন মগডালে তুলছেন?

‘হাওয়া’,কানাডা ও আমেরিকার বক্স অফিসে চোখ কপালে তুলে দেয়া অবিশ্বাস্য সব কীর্তি আর অল্প কিছু আক্ষেপের গল্প

.
আমেরিকা ও কানাডায় ‘হাওয়া’র তান্ডব অবশেষে পুরোপুরি থেমেছে। গত সপ্তাহে শেষ সিনেমা হল হিসেবে নিউইয়র্কের জ্যামাইকা মাল্টিপ্লেক্সে টানা ৫ সপ্তাহ চলে শেষ হয়েছে উত্তর আমেরিকার হলগুলোতে ‘হাওয়া’র প্রদর্শন। এই প্রথম বাংলাদেশের কোন সিনেমা উত্তর আমেরিকার কোন থিয়েটারে একটানা ৫ সপ্তাহ চলার রেকর্ড গড়ল। 
 
‘হাওয়া’র ফাইনাল গ্রস বক্স অফিস কালেকশনঃ ৩৫৮,০৫২ ডলার 
 
মোট ৮৭টি স্ক্রীন (থিয়েটার) থেকে এ আয় হয়েছে
 
কানাডা থেকে আয়ঃ ১৪১,৩৬৯ ডলার (১৪টি স্ক্রীন)
 
আমেরিকা থেকে আয়ঃ ২১৬,৬৮৩ ডলার (৭৩টি স্ক্রীন)
 
সপ্তাহ অনুযায়ী ব্রেক ডাউনঃ
১ম সপ্তাহঃ ২৭১,৫৮৮ ডলার (৮৫টি স্ক্রীন)
২য় সপ্তাহঃ ৬২,৮৭৫ ডলার (৩৫টি স্ক্রীন, প্রথম সপ্তাহের ৩৪টির সাথে ১টি নতুন স্ক্রীন যোগ হয় এ সপ্তাহে কানাডায়)
৩য় সপ্তাহঃ ১৫,৮২৪ ডলার (১১টি স্ক্রীন, দ্বিতীয় সপ্তাহের ১০টির সাথে ১টি নতুন স্ক্রীন যোগ হয় এ সপ্তাহে আমেরিকায়)
৪র্থ সপ্তাহঃ ৬,৫৭৮ ডলার (৫টি স্ক্রীন)
৫ম সপ্তাহঃ ১,১৮৭ ডলার (১টি স্ক্রীন)
 
 
কীর্তি সমূহঃ
১। বক্স অফিস আয় দিয়ে প্রথমবার বাংলাদেশের কোন সিনেমার US TOP CHART এ চলে আসা। প্রথম সপ্তাহের আয়ে ‘হাওয়া’ ঐ সপ্তাহের TOP 30 এ ছিল।
 
২। প্রথমবার বাংলাদেশের কোন সিনেমার যোগ্য প্রতিদ্বন্দী হিসেবে উত্তর আমেরিকার মার্কেটে আবির্ভাব।
 
২০২৫ সালের মধ্যে নর্থ আমেরিকান মার্কেটে আমরা হলিউড ও ইন্ডিয়ান সিনেমার পর ৩য় বৃহত্তম ইন্ডাস্ট্রি হতে চাই। ‘হাওয়া’র সাফল্য প্রমাণ করেছে, আমরা খুব ভালভাবেই এটা করতে পারি। নীচে ২য় বৃহত্তম ইন্ডাস্ট্রি ‘ইন্ডিয়ান সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি’র এ বছরের কিছু ডাটাঃ
 
২০২২ সালে এখন পর্যন্ত ইন্ডিয়ান সিনেমা ইন্ডাস্ট্রির যতগুলো সিনেমা উত্তর আমেরিকায় মুক্তি পেয়েছে তার মধ্যে:
 
হিন্দি (বলিউড) মাত্র ১৩টি সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে বেশি আয় করতে পেরেছে (Brahmastra – ৭.৫ মিলিয়ন, চলছে, Kashmir Files – ৪ মিলিয়ন, KGF Chapter 2 Hindi – ৩.৭ মিলিয়ন, Laal Singh Chaddha – ৩.৪ মিলিয়ন, Gangubai – ৩.৩ মিলিয়ন, Bhool Bhulaiyaa 2 – ২.৬ মিলিয়ন , Vikram Vedha – ১.৭ মিলিয়ন, চলছে, Juug Juug Jeeyo – ১.৩ মিলিয়ন, Bachchan Pandey – ৬১৮,২৩৩, Runway 34 – ৬১০,৬৮৬, Prithviraaj – ৪৮০,১৪৯, Jayeshbai Jordaar – ৪১৬,২১৯ ও Raksha Bandhan – ৩৬৭,১৪০)। 
 
বাকি সব সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে কম আয় করেছে। FYI, ২০২২ সালে ৬০টির বেশি হিন্দি সিনেমা এখন পর্যন্ত মুক্তি পেয়ে গেছে।
 
তেলুগু ১৫টি সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে বেশি আয় করতে পেরেছে। বাকি সব সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে কম আয় করেছে। 
 
সবচেয়ে বেশি আয় RRR এর (১৪ মিলিয়ন ডলার)। এরপরে আছে Bheemla Nayak (২.৪ মিলিয়ন), Sarkaru Vaari Paata (২.৩ মিলিয়ন), Radhe Shyam (২ মিলিয়ন), Karthikeya 2 (১.৬ মিলিয়ন), Sita Ramam (১.৪ মিলিয়ন, চলছে), F3 Fun and Frustration (১.২ মিলিয়ন), Major (১.১৪ মিলিয়ন), Ante Sundaraniki (১.১৩ মিলিয়ন), Acharya (৯৮৫,৭২০), Liger (৭৮৬,১২৩), God Father (৭৫০,৯৫৭), BimbiSara (৫৫৭,৬৫২), D J Tillu (৫৫৩,৪৮২), Oke Oka Jeevitham (৫৩৯,৬১১)। এ বছর এখন পর্যন্ত ৪০টির বেশি তেলুগু সিনেমা মুক্তি পেয়ে গেছে।
 
তামিল মাত্র ৬টি সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে বেশি আয় করতে পেরেছে। বাকি সব সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে কম আয় করেছে। সবচেয়ে বেশি PS-1 (৫ মিলিয়ন, চলছে)। এরপর Vikram (২.৯ মিলিয়ন), Beast (১.৪ মিলিয়ন), Thiruchitrambalam (৪৫৮,২৪৪), Valimai (৪০৪,২৪০) & Don (৩৯১,০৪২)।
 
কান্নাড়া মাত্র ১টি সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে বেশি আয় করতে পেরেছে। বাকি সব সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে কম আয় করেছে। সিনেমাটি হচ্ছে KGF Chapter 2 Kannada (৭.৪ মিলিয়ন)
 
মালায়লাম এবং পাঞ্জাবী কোন সিনেমা ‘হাওয়া’র চেয়ে বেশি আয় করতে পারেনি।
 
৩। আমেরিকা ও কানাডা মিলিয়ে ৩৯,৫১০ জন দর্শকের ‘হাওয়া’ দেখা। কানাডায় দেখেছে ১৫,৪০৬ জন, আমেরিকায় ২৪,১০৪ জন। 
 
শুধু নিউইয়র্ক সিটিতেই সিনেমাটি দেখেছে ৮,৮৯০ জন। এতদিন, আমেরিকা ও কানাডা মিলিয়ে সবচেয়ে বেশি সংখ্যক দর্শক দেখেছিল ‘দেবী’ সিনেমাটি, দর্শক সংখ্যা ছিল ১০,৫০০ জন।
 
৪। প্রথম কোন বাংলাদেশি সিনেমা হিসেবে উত্তর আমেরিকায় ১টি থিয়েটারে টানা ৫ সপ্তাহ, ২টি থিয়েটারে টানা ৪ সপ্তাহ, ১১টি থিয়েটারে টানা ৩ সপ্তাহ, ৩৫টি থিয়েটারে টানা ২ সপ্তাহ ধরে চলার রেকর্ড।
 
৫। প্রথমবার কোন বাংলাদেশি সিনেমার কোন একটি নির্দিষ্ট মাল্টিপ্লেক্স লোকেশনে দিনে ৯টি করে শো চলার রেকর্ড। টানা ২ সপ্তাহ জ্যামাইকা মাল্টিপ্লেক্সে প্রতিদিন ৯টি করে শো চলেছে ‘হাওয়া’র যেখানে ব্রম্মাস্ত্র প্রথম সপ্তাহে চলছিল মাত্র ৩টি শো নিয়ে। টরন্টোর এগলিন্টন সিনেপ্লেক্সে দিনে ৭টি শো ও চলেছে ‘হাওয়া’র।
 

আক্ষেপঃ

 
‘হাওয়া’র জন্য আক্ষেপটাও বড় মধুর। সবচেয়ে বড় ও প্রধান আক্ষেপ, যে পরিমাণ দর্শক ‘হাওয়া’ দেখেছেন, তাতে ‘হাওয়া’র গ্রস কালেকশন প্রায় ৪১০,০০০ ডলার এর কাছাকাছি হবার কথা। কিন্তু তা হয়নি, তার মূল কারণ, সিনেমা মুক্তির পরেরদিন (৩ সেপ্টেম্বর, শনিবার) আমেরিকা ও কানাডায় ছিল ‘ন্যাশনাল সিনেমা ডে’। 
 
এ উপলক্ষে ঐদিন সব সিনেমা হলের সব সিনেমার টিকেট এর দাম ছিল মাত্র ৩ ডলার। সাধারণ সময়ে যা ১০ থেকে ১৫ ডলার। আর সিনেমা ডে এর এই ক্যাম্পেইনটা মাত্র ১০দিন আগে থিয়েটারগুলি ফাইনাল করে, যে কারণে বেশ কিছু KEY THEATRE ‘হাওয়া’র জন্য কনফার্ম থাকার পরও শেষ মুহূর্তে বাদ পড়ে যায়। সব মিলিয়ে নিশ্চিত ৫০/৬০ হাজার ডলার থেকে বঞ্চিত হয় ‘হাওয়া’। 
 
তবে যা হয়েছে, থিয়েটার চেইনগুলির দৃষ্টিভঙ্গিই চেইঞ্জ হয়ে গেছে ‘বাংলাদেশের সিনেমা’র প্রতি। ৩৫৮,০৫২ তাই শুধু আয় ব্যয়ের হিসেব না, এটা একটা অস্তিত্ব জানান দেয়া সংখ্যা। বাংলাদেশের সিনেমা আন্তর্জাতিক বাজারে কত উপরে চলে যেতে পারে তার ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করা দৃঢ় বিশ্বাস।
 
তথ্যসূত্রঃ কমস্কোর

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

DMCA.com Protection Status