বলিউডের সেরা মুভি Hindi Best Movie

সাউথ ইন্ডিয়ান মুভি যেমন বাহুবালী কিংবা হালের জনপ্রিয় কেজিএফ কিংবা এস এস রাজমোলী এর আর আর আর যেমন ক্রেজ তুলেছে। 
দর্শক নন্দিত হয়েছে। যার ফলে এখন অনেকেই নাকি বলিউডের ভালো মুভি খুঁজে পাননা। 
যারা বলিউডে ভালো মুভি খুজে পান না তাদের জন্য এই পোস্ট…
ইদানীং মুভি রিভিউ গ্রুপে প্রায়ই একটা কথা দেখা যায় বলিউডে নাকি ভালো মুভি আসে না বেশ কয়েক বছর ধরে।
{tocify} $title={Table of Contents}
বিশেষ করে প্যান ইন্ডিয়ান বিগ বাজেট মুভির৷ ভিতরে কম বাজেটের মুভি পাত্তাই পায় না।
যেমন পুশপা মুভি বক্স অফিসে যেমন কামিয়েছে। 2022 সালে এখনো বলিউডের কোন মুভি ইনকাম করতে পারেনি। যদিও 
নতুন মুক্তি পাওয়া সিনেমা ভুল ভুলাইয়া ২ বক্স অফিসে ভালোই ইনকাম করছে। 
আসে না কথাটা ভুল। আসে কম, চলে কম বা কম মানুষ সাজেস্ট করে জন্য বেশীরভাগের অজানাই থেকে যায়। সেগুলির মধ্যে কয়েকটা রিভিউ দেয়া যাক…
Hindi Best Movie বলিউডের সেরা মুভি
(image credit: internet)

102 not out 🖤

যারা তরুন বয়সে মনে মনে বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন তাদের জন্যসহ সকলের এই মুভিটা দেখা উচিৎ। 
মানুষ কি বয়সের সাথে বৃদ্ধ হয়,নাকি তার মন বৃদ্ধ হয়ে যায় বলে সে বৃদ্ধ হয়ে যায়?
চিন্তা করেন, “১০২ বছর বয়সী বাবা তার ৭৫ বছর বয়সী ছেলেকে বলছে তুই যদি আমার শর্ত মেনে না চলিস তাহলে তোকে বৃদ্ধাশ্রমে পাঠিয়ে দিবো,কেমন লাগবে?
হালকা স্পয়লারঃ-
গল্পটা ১০২ বছর বয়সী বাবা আর তার ৭৫ বছর বয়সের ছেলেকে নিয়ে। ছেলে ৭৫ বছর বয়সে বয়সের কাছে হার মেনে নিয়েছে। তার খাওয়া, জীবনযাত্রা সমস্ত কিছু বয়সের কাছে আত্মসমর্পণ করে যথাযথ নিয়ম মেনে একটু ভালো থাকার চেষ্টায় ব্যস্ত।
অপরদিকে তার বাবা,১০২ বছর বয়সের ছটফটে বাচ্চা, যে জীবন কে এখনো উপভোগ করতে ব্যস্ত। ছেলের এই হেরে যাওয়া মনোভাব তার একদমই পছন্দ নয়, তাই সে ছেলেকে কয়েকটি শর্ত দিয়েছে এসব শর্ত পূরন করতে না পারলে তাকে বাড়ি থেকে বের করে বৃদ্ধাশ্রমে ভর্তি করার হুমকি দিয়েছে।
এমতাবস্থায় ছেলে কি করবে?কি ঘটে তাদের বাবা ছেলের জীবনে?ছেলে কি শর্ত পূরণ করে বাড়িতে থাকতে পারবে,নাকি শেষ আশ্রয় হবে বৃদ্ধাশ্রমে?
অমিতাভ বচ্চন কে নিয়ে প্রশংসা করার ভাষা নেই। বাবার চরিত্রে তিনি যা অভিনয় করেছেন,এক কথায় তা অসাধারণ। আমরা তিন খান কে নিয়ে যত আলোচনা করি,তাকে নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না।
এই বয়সে এসেও একের পর এক যেসব অসাধারণ মুভি উপহার দিয়ে যাচ্ছেন তার জন্য তিনি আরো প্রশংসা পাবার যোগ্য। ছেলের চরিত্রে ঋষী কাপুর ফাটিয়ে দিয়েছেন। কখনো বাধ্য ছেলে, কখনো অবাধ্য অভিমানী ছেলে হিসেবে যে অভিনয় করেছেন তা অনেকদিন মনে থাকবে। এছাড়া জিমিত ত্রিভেদীর বোকাসোকা অভিনয় খুবই ভালো লাগবে।
পরিচালনা,বিজিএম বা ডায়ালগ চমৎকার। মুভির কিছু ডায়ালগ আপনাকে হাসাবে কিছু ডায়ালগ ভাবাবে।
বলিউডে পরিবার নিয়ে দেখা যায় এরকম কমেডি ড্রামা বর্তমানে কমে গিয়েছে।এই মুভিটা আপনি বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ সবাইকে নিয়ে দেখতে পারবেন।যারা দেখেননি,তারা দেখতে বসে পরুন বাবা ছেলের কাহিনী দেখতে।সময়টা নষ্ট হবে না।
HIGHLY RECOMMENDED ❤️
ওয়ান অফ দ্য বেস্ট মুভি কিন্তু যেটা নিয়ে কেউ লিখেই না!

PEEPLI (LIVE) 🖤

হালকা স্পয়লারঃ 
গরীব কৃষক দুই ভাই নাথা আর বুধিয়া। ব্যাংক লোনের কবলে পরে জমি হারানোর অবস্থায় চলে গেছে তারা।কোন একভাবে জানতে পারে যেসব কৃষক সুইসাইড করেছে বা করে তাদের পরিবারকে সরকার বড়সড় অর্থ সাহায্য দিবে।
নাথা আত্মহত্যার সিদ্ধান্ত নেয় (!) কিন্তু এক সাংবাদিক শুনতে পেরে সেটা পত্রিকায় ছাপিয়ে দেয়।আর যায় কোথায়!একদিকে শুরু হয় বেচারা নাথাকে নিয়ে রাজনীতির খেলা আরেকদিকে শুরু হয় বিভিন্ন রঙ্গমঞ্চ।যতই বড় বড় বুলি খরচ হয় ভাই দিনশেষে সবাই নিজের স্বার্থের পিছেই ছোটে ভাই!
কি হয় তারপরে?নাথা কি আসলেই আত্মহত্যা করে?সরকারি সাহায্য সে কি পাবে?নাকি গরীব হওয়ার যে দুষ্টচক্র সেই চক্রের আরেক শিকার হয়ে যাবে?
কিছু মুভি নিয়ে প্রশংসা যতই করা হোক কম হয়ে যাবে।পিপলি লাইভ তেমন একটা মুভি।এই মুভি যে আসলেই মুভি মুভি দেখা শুরু হওয়ার পর ভুলে যাবেন।মনে হবে চোখের সামনে বাস্তব সব!
এত ন্যাচারাল অভিনয়,এত ন্যাচারাল সব দৃশ্য,এত চমৎকার পরিচালনা খুব কম দেখা যায় ভারতীয় মুভিতে।মুভিটার আরো চমৎকার দিক হচ্ছে এর ডায়ালগ গুলি।প্রথমে হাসবেন পরে গভীরভাবে ভাবলে মনে হবে আরে কি একটা জটিল কথা বললো!
হ্যাটস অফ সকল অভিনেতা অভিনেত্রী, পরিচালক এবং অবশ্যই আমির খান প্রডাকশন।
HIGHLY RECOMMENDED 

ইরফান খানের মাস্ট ওয়াচ মুভি ব্ল্যাকমেইল 🔥

হালকা স্পয়লারঃ 
অফিসের নিরামিষ চাকুরে দেব। সাধারণভাবে জীবনযাপন করছে সে তার বউ নিয়ে।জীবনে তেমন রোমান্স,এডভেঞ্চার নাই।এহেন অবস্থায় বউকে খুশী করার জন্য সারপ্রাইজ দিবে ভেবে বাসায় তাড়াতাড়ি ফেরত আসে দেব।
কিন্তু এসে নিজেই সারপ্রাইজড হয়ে যায়।বউ তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে তারই ঘরে!কি একটা ভয়াবহ অবস্থা!কি করবে এই অবস্থায় দেব?
আপনি হলে কি করতেন?
থাক অত জটিল ব্যাপারে না যাই।দেব ভায়োলেন্সে না যেয়ে ব্ল্যাকমেইল শুরু করলো!তার বউয়ের বয়ফ্রেন্ড ও আবার বিবাহিত আদমী।মজার ব্যাপার না??
এরপরে কি হয়?দেব কি সফলভাবে ব্ল্যাকমেইলিং সম্পন্ন করতে পারে?ফলাফল কি হয়?দেব বউয়ের সাথে ঘর সংসার করতে পারে?
বলিউডে ব্ল্যাক কমেডি জনরার ওয়ান অফ দ্য বেস্ট মুভি ব্ল্যাকমেইল।মুভি দেখবেন আর মুচকি মুচকি হাসবেন,মাঝেমধ্যে মাথা চুল্কাবেন।
ইরফান অসাধারণ! কি চমৎকার অভিনয় যে করেছেন দেব চরিত্রে!তিনি যে কি ক্যালিবারের অভিনেতা ছিলেন সেটা প্রতিটি দৃশ্য,প্রতিটি ডায়ালগে বুঝিয়ে দিয়েছেন।তার আর কোন মুভি আসবেনা ভাবলেও খারাপ লাগে।
এছাড়া অন্যান্যরাও নিজেদের চরিত্রে পারফেক্ট অভিনয় করেছেন।পরিচালনা ভালো।অন্যান্য অনেক ডার্ক কমেডি মুভির মত লেজেগোবরে হয়ে যায়নি।ডায়ালগ মজার মজার।এক বসায় দেখে উপভোগ করার মত মুভি ব্ল্যাকমেইল। 
HIGHLY RECOMMENDED❤️

Black❤️

তারে জামিন পার যাদের ফেভারিট তাদের এবং দলমত নির্বিশেষে সবার জন্য মাস্টওয়াচ মুভি ব্ল্যাক❤️
বলিউড ইতিহাসের অন্যতম সেরা মুভি অথচ আলোচনা হয় না তেমন একটা মুভি ব্ল্যাক।আরো আলোচনা হওয়া দরকার আমার মনে হয়।
হালকা স্পয়লারঃ 
মিশেল ওরফে রাণী মুখার্জি ছোটবেলা থেকেই চোখে দেখতে পায়না বা কানেও শুনতে পায়না। সে জন্য ছোটবেলা থেকে একটু অপকৃতিস্থ ব্যবহার করে সে। শেষমেশ বাবা মা আর না পেরে তাকে বাসার থেকে দূরে পাঠিয়ে দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন।
কিন্তু শেষ একটা চেষ্টা হিসেবে মাতাল বদরাগী শিক্ষক দেবরাজের শরনাপন্ন হন। তারা কেউই দেবরাজকে পছন্দ করতে পারে না। কিন্তু আস্তেধীরে ছোট মিশেল দেবরাজের সাথে রেস্পন্স করা শুরু করে। আস্তেধীরে শুরু হয় মিশেলের উন্নতি।কিন্তু মাত্র বাচ্চাকালের শুরু। সামনে পরে রয়েছে বিশাল জীবন।কি হবে মিশেলের জীবনে??
একজন ডেডিকেটেড শিক্ষক যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষের জীবনে তার প্রমাণ এই মুভিটি।একজন শিক্ষক হাত ধরে একজন মানুষের জীবনের অন্ধকার দূর করে দিতে পারেন।
সঞ্জয় লীলা বানশালির সবচেয়ে সেরা মুভি ব্ল্যাক।
কি পরিচালনা,কি বিজিএম,কি সিনেম্যাটোগ্রাফি! কোনদিক দিয়ে একটু কমতি রাখেননি।মুভির ডায়ালগ খুবই চমৎকার। সেই সাথে অভিনয়ের জন্য আলাদাভাবে লিখতে হয়।
দেবরাজ চরিত্র অমিতাভ বচ্চনের মুভি জীবনের অন্যতম সেরা একটা কাজ হয়ে থাকবে নিঃসন্দেহে। তিনি চরিত্রটিকে জীবন দান করেছেন। কি সুন্দর অভিনয়,কি সুন্দর এক্সপ্রেশন। এই মুভিতে তার অভিনয় নিয়ে যতই প্রশংসা করা হোক কম মনে হবে। হ্যাটস অফ অমিতাভজি❤️
নিঃসন্দেহে মিশেল চরিত্রটি রাণী মুখার্জির জীবনের শ্রেষ্ঠ কাজ।স্বয়ং তিনিও মনে হয় না আরেকবার এই চরিত্র এভাবে ফুটায়ে তুলতে পারবেন অন্য কেউ তো দূরের কথা।একজন প্রতিবন্ধির চরিত্রে অভিনয় করাটা সবসময়ই কঠিন।আর এইরকম নিখুঁত চিত্রায়ন হারে গোণা মুভিতেই হয়েছে।এককথায় সেরা❤️
HIGHLY RECOMMENDED❤️
PATAAKHA❤️
ছুটির দিনে ভাই বোনের সাথে দেখার মত মুভি পাচ্ছেন না??
জীবনে যদি কখনো শোনেন ভারত পাকিস্তান ভাই ভাই হয়ে গেছে বিশ্বাস হবে?
অথবা কিম জং উন সাউথ কোরিয়া তথা সারা বিশ্বের সাথে শান্তি স্থাপন করেছে?
অথবা আপনার মোটামুটি বড় ভাই বা বোন যাদের সাথে আজীবন ফাটাফাটি তাদের সাথে মিল হবে এটা কি সম্ভব??
হালকা স্পয়লারঃ 
রাজস্থানের এক প্রত্যন্ত গ্রাম।সেই গ্রামে বাবার দুই মেয়ে। দুই বোন নাকি বম্ব সেটা একটা প্রশ্ন।৷ তা দুই বোন তোমরা শান্তিতেও তো থাকতে পারো নাকি? না,তারা ছোটবেলা থেকেই কে কাকে টেক্কা দিতে পারে কে কারে গালি দিবে ধোলাই দিবে এসব করতে করতে বড় হয়েছে।
গ্রামের ডানপিটে ছেলেরাও তাদের দেখে ভয় পায় এমনই অবস্থা। আর তাদের আগুনে ঘি ঢালার জন্য আছে আমাদের সবার প্রিয় ডিপার (সুনীল গ্রোভার)।এসব করতে করতে বড় হয়ে একে অপরকে টক্কর দিতে যেয়ে প্রেম হয় তাদের দুই ছেলের সাথে।
এদিকে তাদের বাবা আবার গ্রামের এক বিত্তশালীর সাথে বিয়ে দিতে চায়।দুই মেয়ে যে প্রেম করে তারা বিয়ে শাদী করে আলাদা হয়ে গেলেই আর ভেজাল হবে না এমন ভাবছেন তো?কপালগুণে দুই ছেলে আবার আপন ভাই!পালিয়ে বিয়ে শাদীতো হলো বিত্তশালীকে ফাকি দিয়ে।তারপর কি হবে?ঝগড়া মারামারি ভালো হয়ে যাবে?নাকি বাড়তেই থাকবে আরো?
এরকম সব মজার মজার সব ঘটনা নিয়ে মুভিটা। হাসবেন,দুঃখ পাবেন,মন খারাপ করবেন আবার হাসবেন।রাধিকা মাদান আর সানিয়া মালহোত্রা এই মুভি থেকেই আমার ফেভারিট। এত অসাধারণ অভিনয় করেছে এখানে!মুভির বোনাস হচ্ছে সুনীল গ্রোভার।
ডিপার চরিত্রে তার অভিনয় দেখার পর এই চরিত্রে আর কাউকে ভাবাই যায় না।এছাড়া বিজয় রাজ সহ অন্যান্য অভিনেতানেত্রীদের অভিনয় ও জোস।অসাধারণ পরিচালনা। গ্রামের দৃশ্য,পরিবেশ এত অসাধারণ ভাবে ফুটিয়েছেন।সেই সাথে চমৎকার সব মজার মজার ডায়ালগ বোনাস!
কমেডি ড্রামা এই মুভিটা আমার মনে হয় অনেক আন্ডাররেটেড।সময় করে দেখে নিবেন।মন ফ্রেশ হবে। 
PHOTOGRAPH❤️
কিছু অনুভূতি কখনোই ভাষায় প্রকাশ করা বোঝানো যায় না।কিছু ভালো লাগা প্রকাশের জন্য নির্দিষ্ট কিছু শব্দ যথেষ্ঠ নয়।
কিছু মুভি অতি সাধারণ হয়েও অনন্যসাধারণ। নেই বাজেটের ঝনঝনানি, অতিরিক্ত আলোর ঝলকানি, নেই কোন একশনের উপস্থিতি,নেই খুব বড় স্টারের উপস্থিতি,নেই মেলোড্রামা বা খুব সুন্দর গান কিন্তু তবুও মনের গভীরে ঠিক স্থান গেড়ে নেয় এত নাই নাই এর পরেও।
নো স্পয়লারঃ
ফটোগ্রাফের কথা বলার আগে বলতেই হবে দ্য লাঞ্চবক্স মুভির কথা।মনে আছে নাওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী,ইরফান খান আর নিম্রিতা কউর এর সেই মনোমুগ্ধকর, মায়াছড়ানো,শেষ হইয়াও হইলো না শেষ । 
সেই দ্য লাঞ্চবক্স এর কথা?সেটার পরিচালক ছিলেন রিতেশ বাত্রা।সেই রিতেশ বাত্রারই পরের মুভি ফটোগ্রাফ।এই জন্য আগ্রহ ছিলো অনেক বেশী।
দ্য লাঞ্চবক্স এর মত এটাও খুবই সাধারণ মুভি।গল্পটা হচ্ছে দুইজন সম্পূর্ণ ভিন্ন ধরনের মানুষের গল্প।যাদের সবকিছুই আলাদা,তবুও এত পার্থক্যের ভীড়েও ভালো লাগা।
ভালোবাসা বা ভালো লাগা যে সব সময় মেলোড্রামা করেই দেখাতে হবে রিতেশ বাত্রা যেন বলিউডের এই স্টেরিওটাইপ চিন্তাভাবনা ভাঙতেই পণ করেছেন।এই মুভিতেও তিনি সফল নিঃসন্দেহে বলা যায়।
মুভির গল্প নিয়ে কিছু উল্লেখ করতে চাচ্ছি না। মুভিটা দেখবেন। শেষ করার পরেও ১৫ মিনিট থ মেরে বসে ভাববেন। এটাই নাওয়াজুদ্দিন সিদ্দিকী, সানিয়া মালহোত্রা আর রিতেশ বাত্রার সাফল্য।
আরও কিছু অনারেবল মেনশন-
SHARMAJI NAMKEEN
BHAVESH JOSHI SUPERHERO
MARD KO DARD NAHI HOTA
SAND KI AAKH
KAPOOR & SONS
PIKU
MERE PYARI BINDU
MASAAN
NEWTON
HIGHWAY
UDAAN
ISHQIYA
LOOTERA
THE LUNCHBOX
HAIDER
NEEL BATAY SANNATA
A DEATH IN THE GUNJ
OCTOBER 
MUKTI BHAWAN
ANKHO DEKHI
TUMBBAD
SECTION 375
ITTEFAQ
QARIB QARIB SINGLE 
এগুলি বাদেও আরো অনেক মুভি আছে।
যারা এগুলি দেখেননি নিশ্চিন্তে দেখতে বসে পরুন।
পোস্ট মোডিফাই করে পাবলিশ করা হয়েছে।
অরিজিনাল ক্রেডিটঃ অন্বয় আকিব ।

Leave a Comment

Total Views: 369

Scroll to Top