কেজিএফ চ্যাপ্টার 2 রিভিউ

KGF Chapter 2 movie breakdown - কেজিএফ চ্যাপ্টার 2 রিভিউ
#স্পয়লার_এলার্ট
মুভি রিয়েকশন- ২০
গতবার কেজিএফ চ্যাপ্টার ওয়ান নিয়ে নিজের রিয়েকশন লিখেছিলাম। সবাই আমাকে ধুয়ে দিয়েছিলো। তাদের ভাষ্যমতে, এটা কোন মুভিই হয়নি। কেন হয়নি? সেসব নিয়ে মন্তব্যের ঘরে ছিলো অজস্র যুক্তি। যাহোক, কেজিএফ চ্যাপ্টার ওয়ান আমার ভালো লেগেছিলো। ধুন্ধুমার অ্যাকশনের সাথে ইমোশনের কম্বাইন্ড প্যাকেজ বেশ উপভোগ করেছিলাম।
সেইসাথে দুর্দান্ত অভিনয় ও সিনেমাটোগ্রাফির কথা না বললেই নয়। সবমিলিয়ে কেজিএফ চ্যাপ্টার ওয়ান নিয়ে পজেটিভ ছিলাম আমি। নিজের পজেটিভ ভাইব শেয়ার করেছিলাম সবার সাথে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার কেজিএফ চ্যাপ্টার টু চলচ্চিত্র নিয়ে বলতে চাই। {tocify} $title={Table of Contents} এ বছর কেজিএফ চ্যাপ্টার টু নিয়ে প্রচন্ড হাইপ ছিলো, ফ্যানদের মাঝে ছিলো উন্মাদনা।
তাদেরকে উন্মাদনায় ভাসতে দেখে হেটার্সরাও কম প্রতিবাদ করেনি। তবে সবকিছু ছাপিয়ে কেজিএফ টু বক্স অফিসে সাফল্য লাভ করে। প্রমাণিত হয়ে যায়, দ্য হাইপ ওয়াজ রিয়েল। শুরু থেকেই পজেটিভ রিভিউ পাওয়া এই চলচ্চিত্র নিয়েই আজকে লিখতে চলেছি।

কেজিএফ চ্যাপ্টার 2 শর্ট স্টোরিলাইনঃ

কেজিএফ চ্যাপ্টার টু’তে পরিচালক প্রশান্ত নীল চ্যাপ্টার ওয়ানের নানা বিষয় স্পষ্ট করেছেন। চলচ্চিত্রটির গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করা আধিরা চরিত্রটিকেও সামনে আনা হয়েছে চ্যাপ্টার টু’তে। আধিরার সাথে রকির সরাসরি ক্ল্যাশ দেখতে পেয়েছি আমরা। শুধু তাই নয়, গাড়োরাকে হত্যার পর এবার কেজিএফের নিয়ন্ত্রণের লড়াইয়ে দেখা গিয়েছে একাধিক ব্যক্তিবর্গকে।
 

কেজিএফ চ্যাপ্টার 2 রিভিউ

তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একজন হচ্ছেন রামিকা সেন। রকির সাথে আধিরা ও রামিকা সেনের লড়াই ছিলো জমজমাট। তবে সবাইকে ফাঁকি দিয়ে সূক্ষ্ম গেইম খেলা ব্যক্তির খবর তখনও ফাঁস হওয়া বাকি ছিলো। কেজিএফের সকল নিয়ন্ত্রণ প্রত্যাশিত ব্যক্তিদের মাঝে কুল মাইন্ডেড গেইম খেলে ক্ল্যাশ তৈরি করা ব্যক্তিই ছিলো অন্তরালে থাকা ভয়ানক ব্যক্তি, যাকে সংসদের ভেতর ঢুকে হত্যা করেছিলো রকি। তিনি আর কেউ নন, পার্টি লিডার গুরু পান্ডিয়ান।
প্রাইম মিনিস্টার রামিকা সেনের সামনেই তাকে ফায়ার করে হত্যা করে রকি। এই সময় রামিকা সেনের চোখে আতঙ্কের বিপরীতে রকির অহংবোধ ছিলো দেখার মতো। গুরু পান্ডিয়ানই কূটনৈতিক গেইম খেলে কাটা দিয়ে কাটা তুলে যাচ্ছিলেন। কেজিএফ এর নিয়ন্ত্রণ নেবার দৌড়ে ভেতরে ভেতরে সবচাইতে জাত খেলোয়াড় ছিলেন তিনি। কিন্তু রকি তার স্বপ্নের বাড়িতে আগুন ধরিয়ে দেয় তাকে হত্যা করার মাধ্যমে।
চ্যাপ্টার টু’তে যথারীতি রকি তার মায়ের কথা রাখার প্রত্যয় নিয়েই পর্দায় বিচরণ করেছে পুরোটা সময়। কিন্তু তার শেষটা কেমন হয়েছিলো, সেটা নিয়ে রয়েছে রহস্য। পরিচালক রহস্যময় এন্ডিং টেনেছেন, যা আমাদেরকে তৃতীয় পর্বের বার্তা স্পষ্ট করে জানায়। তবে তৃতীয় পর্বে রকি আদৌ থাকবে নাকি দ্বিতীয় পর্বেই তার মৃত্যু, এটা নিয়ে সবার মনে রয়েছে সংশয়।

কেজিএফ চ্যাপ্টার 2 নেতিবাচক বিষয়ঃ

কেজিএফ চ্যাপ্টার টু’র পুরো গল্পই ছিলো রকিময়। রকির দাপট। রকির সামনে কেউই দাঁড়াতে পারেনি। এমনকি আধিরাকেও শক্তিশালী চরিত্র বলে মনে হয়নি আমার। ভয়ানক চরিত্র তো দূর! একটি স্টেটের সবাই একজন ক্রিমিনালের কাছে নাস্তানাবুদ হচ্ছে, বিষয়টা পুরোপুরিই হাস্যকর বলে মনে হয়েছে। এমনকি স্টেট প্রাইম মিনিস্টার পর্যন্ত নাস্তানাবুদ হয়েছেন।
ব্যাপারটা কোন লেভেলের অবাস্তব জায়গায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে, এটা বোধসম্পন্ন দর্শকমাত্রই বুঝতে পারবে। গল্পকে শক্ত করার দৌড়ে আজগুবি সব বিষয় যুক্ত করা হয়েছে। কেউ কেউ বলবে, রকির এত ক্ষমতা আসলেই ছিলো, সেটা তৃতীয় পার্টে দেখানো হবে, কেননা তৃতীয় পার্ট আসবে চলচ্চিত্রটির। অথবা বলতে পারেন, রকি সালার আর্মির সাহায্য নিয়েছে, যে ঘটনার টাইমলাইন পরবর্তী চলচ্চিত্রের জন্য তুলে রাখা হয়েছে।
ঘটনা যা ই হোক, আমার কথা হচ্ছে, যতই পার্ট আসুক, সংসদে হামলা করার বিষয়টি অতিরঞ্জিত মনে হয়েছে। তাও আবার একটামাত্র মাফিয়ার নিকট পুরো রাষ্ট্রের জিম্মি হওয়ার ব্যাপার ছিলো এটা। চলচ্চিত্রতে বাস্তবতা খোঁজা অনুচিত। এই কথা চিন্তা করে যদি আজগুবি সব ব্যাপার মেনেও নেয়া হয়, তবুও আরেকটি বিষয় থেকে যায় কেজিএফ টু ভালো না লাগার পেছনে।
আর সেটা হচ্ছে- প্লটহোল। তৃতীয় পার্ট আনা হবে। সেই লক্ষ্যে গল্পে ছিলো একাধিক প্লটহোল। এমনকি স্টোরিগ্যাপের বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়েছে। এই কারণে সরল সেটআপের মধ্যে ছিলো না কেজিএফ টু’র স্টোরিলাইন। এই মনে হচ্ছিলো এক জায়গায় আছি, হুট করে গল্প আরেক জায়গায় চলে যাচ্ছে। পরপর দুটি দৃশ্যের মাঝে মেলবন্ধন খুব কমই দেখতে পাওয়া গেছে।
এটা প্লটহোলের কারণেই হতে পারে। তার ওপর ঝড়ের মতো গোলাগুলি আর অহংকারে ভরা ডায়লগই ছিলো চলচ্চিত্রটির মূল স্তম্ভ। চলচ্চিত্রে একটা দৃশ্য আমার বেশ দৃষ্টিকটু লেগেছে। আধিরাকে কালাশনিকভ দিয়ে হামলা করার সময় তার আশেপাশের সব গাড়ি উড়ে গেলো, কিন্তু আধিরার গায়ে একটা আঁচড়ও লাগলো না! এটা একদম হাস্যকর ব্যাপার ছিলো।
পুরো চলচ্চিত্রে প্লটহোল, হাস্যকর দৃশ্য, অবাস্তব অতিরঞ্জিত গল্পের অবতারণা ও উরাধুরা গোলাগুলির সাথে মাঝেমধ্যে পর্দায় কিছু রোমান্টিক এবং ইমোশন দৃশ্য কম্বাইন্ড করে দর্শককে জোর করে আকর্ষিত করার চেষ্টা করা হয়েছে বলেই আমার কাছে মনে হয়। সবমিলিয়ে কেজিএফ টু নিয়ে আমার ছিলো মিশ্র অনুভূতি। কেজিএফ ওয়ান যতটা ভালো লেগেছিলো, কেজিএফ টু তার তুলনায় অনেক দুর্বল ছিলো। প্রথম পর্বে রকির উত্থান ভালো লেগেছে।
কিন্তু চ্যাপ্টার টু’তে স্টোরিলাইন আর জমেনি তার ক্যারেক্টার বিল্ডিংয়ে। বিশেষ করে আধিরাকে নিয়ে যত হাইপ ক্রিয়েট হয়েছিলো, পর্দায় তার আগমন সেই তুলনায় একেবারে দুর্বল লেগেছে। রকির কাছে সে পাত্তাই পায়নি একেবারে! এটা ভালো লাগেনি। আধিরাকে আরও শক্তিশালী আশা করেছিলাম। হয়তো প্রত্যাশা বেড়ে গিয়েছিলো চলচ্চিত্রটি নিয়ে, তাই ভালো লাগেনি।
তবে এখনই আশা ছাড়তে চাচ্ছি না। হয়তো তৃতীয় পর্বেই পরিচালক দারুণ কিছুর অপেক্ষায় রেখেছেন আমাদেরকে। দ্বিতীয় পর্বে সম্ভবত কিছু বিষয়ের আগাম বার্তা দিয়েই শেষ করতে চেয়েছেন তিনি। তাই কেজিএফ নিয়ে আরেকবার আশাবাদী হওয়াই যায়। অন্তত সেসব দেখার অপেক্ষায় থাকা যাক।

কেজিএফ চ্যাপ্টার ইতিবাচক বিষয়ঃ

এবার ভালো লাগা নিয়ে কিছু বলা যাক। বরাবরের মতই কেজিএফ চ্যাপ্টার টু’তে সবার অভিনয় ছিলো প্রশংসা করার মতো। রকি, আধিরা, রামিকা সেন, রীনা, গুরু পান্ডিয়ান, এনায়েত খানসহ সকল চরিত্রেই অভিনেতারা পারফেক্টলি খাপ খাইয়েছেন। সিনেমাটোগ্রাফি ভালো ছিলো। মিউজিক ভালো ছিলো। বিজিএম নিয়ে কোন কথাই চলবে না।
রকির সোয়াগ এবার আলাদা করে নজর কেড়েছে। বিশেষ করে তার কিছু সংলাপ ছিলো দুর্দান্ত। হার না মানা দৃষ্টিভঙ্গি আর ঔদ্ধত্য নিয়ে বরাবরের মতই রকি ছিলো অনন্য। সবমিলিয়ে দর্শকের মন জয় করতে সক্ষম হয়েছে কেজিএফ চ্যাপ্টার টু। যার প্রমাণ আমরা বক্সঅফিস কালেকশন দেখলেই বুঝতে পারি। প্রত্যাশা থাকবে কেজিএফ থ্রি’তে সকল প্লটহোলের জানা অজানা বিষয় উঠে আসবে। স্টোরিলাইনের ধামাকা শটে দর্শকরা হবে শিহরিত।
আইএমডিবি রেটিং- ৮.৯/১০

Beast এর সাথে KGF 2 এর শুধু মাত্র ক্ল্যাশ হবে তামিলে। আর সেখানেই ডমিনেট করবে বিজয় এর Beast। তাছাড়া All Over India KGF2 একাই লড়বে।

Beast প্যান ইন্ডিয়া মুভি না হওয়ার কারণে হিন্দি, তেলেগু, মালায়লাম, কন্নড় জোনে শুধু KGF 2 একাই ডমিনেট করবে

 এক নজরে দেখে নিন পুরো ইন্ডিয়াতে KGF2 এর স্ক্রীন সংখ্যা।

 🛑১. হিন্দি= ৫০০০ (৩৫০০ হয়েছে গত মাসে রিলিজের আগে পেন্ডিং স্ক্রীন গুলাও অ্যাড করা হবে। 
🛑২. কন্নড়= ৭০০ (এখানে সিনেমা হল ই আছে ৭০০) 
🛑৩. তামিল=৬০০ (মিডিয়াতে একটা ভুয়া নিউজ ছড়িয়ে পড়েছে যে তামিল ১২০০ স্ক্রীন এর মধ্যে ৮০০-৮৫০ স্ক্রীন পাবে Beast কিন্তু বাস্তব চিত্র ভিন্ন তামিল Beast এর সম পরিমাণ স্ক্রীন পেয়েছে KGF 2) 
🛑৪. তেলেগু= ১২০০ (এখানেও ফুল বুকিং পেয়েছে অন্য কোনো মুভি অন্তত এক সপ্তাহ রিলিজ দিবে না তারা) 
🛑৫. মালায়লাম=৩৫০ (৫০০ স্ক্রীনের মধ্যে ৩৫০ টা KGF 2 এর দখলে বাকি আরো ৪ টা লোকাল মুভি ভাগ করেছে ১৫০ টি স্ক্রীন) 
 🛑টোটাল পুরো ইন্ডিয়াতে KGF 2 এর স্ক্রীন সংখ্যা = ৭৮৫০ আর ওভারসিজ আরো ১৫০০ স্ক্রীন পেয়েছে KGF 2 যেখানে পেন্ডিং আছে আরো ৮০০ এর মত স্ক্রীন।

টোটাল ওয়ার্ল্ড ওয়াইড স্ক্রীন= ৯৩৫০+ (পেন্ডিং আছে টোটাল ১৫০০ স্ক্রীনের মত) 

 

সঞ্জয় বলেন যশের দিকে তাকালে মনে হয় আমি নিজেকেই দেখি। সিনেমা নির্মাণ মোটেও সহজ কাজ নয়। অনেক বাঁধার মুখে পড়তে হয়। ক্লাইম্যাক্স দৃশ্যের শুটিংয়ের সময় ভারী পোশাক পরতে হয়েছে। এমনকি যশকেও একই পোশাক পরতে হয়েছিল। ধুলোর মধ্যে শুটিং করেছি। 

 তবে কঠিন মনে হয়নি কারণ আমরা এটিকে ভালোবেসে করেছি। মৃত্যুর আগে পর্যন্ত অভিনয় করতে চান সঞ্জয়। এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি একজন অভিনয়শিল্পী। যেদিন মারা যাবো, সেই দিন পর্যন্ত অভিনয় করতে চাই, যদি সৃষ্টিকর্তা সেই অনুমতি দেন। 
আমি কাজ ভালোবাসি। যে চরিত্রে অভিনয় করি সেটি আমার পছন্দের হয়। এখন পর্যন্ত যত কাজ করেছি সেগুলোও আমার প্রিয়। ৪৫ বছর এই ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি। 
অনেক উঠতি তারকাকে আসতে দেখেছি।’যশ, রণবীর, রাম চরণ এবং অন্য অভিনেতাদের প্রশংসা করে সঞ্জয় বলেন, ‘যশের দিকে তাকালে ২০-৩০ বছর আগের নিজেকে দেখি,
আজ যা অর্জন করেছে তা দেখে আমি তাকে নিয়ে গর্বিত। আমি যখন রণবীর, যশ, রাম চরণ এবং জুনিয়র এনটিআর-এর মতো অভিনেতাদের দেখি, তখন নিজের খুব আনন্দ হয়, আমাদের ভারতীয় চলচ্চিত্র পরিবারে অনেক প্রতিভাবান অভিনেতা রয়েছে।’

#Also Read: প্রভাসের রাধে শ্যাম মুভি রিভিউ

KGF Chapter 2 হিন্দীতে আসাম, বিহার, উড়িষ্যাতে অল টাইম রেকর্ড কালেকশন করেছে বাকি ইস্ট পাঞ্জাব ছাড়া বাকি সব টেরিটোরিতে Bahubali The conclusion এর পর দ্বিতীয় অবস্থানে আছে।
 
Gujarat / Saurashtra তে Bahubali 2 এর পর দ্বিতীয় সিনেমা হিসাবে ৫০ কোটি নেট কালেকশন তুলেছে এই সিনেমা।
চতুর্থ উইকেন্ড শেষে এই সিনেমার ট্রেড ফিগারে হিন্দী নেট কালেকশন ৪০৫.৫৭ কোটি। ভারডিক্ট Super Blockbuster
লাইফটাইম ৪২৫ কোটি+ কালেকশন থাকতে পারে।

KGF Chapter 2 এর ২৫ দিনের বক্স অফিস কালেকশন ডিটেইলস

——————————————————
Karnataka – Rs. 164.50 CR
AP/TS – 137 CR
Tamil Nadu – 113 CR
Kerala – 64 CR
North India – 471.50 CR
🔰 Domestic Market Gross → 950 CR
——————
USA/CAN – $7.27 million
UAE – $4.85 million
GCC – $2.65 million
Australia – $2.52 million
New Zealand – $0.42 million
Malaysia – $2.60 million
Singapore – $0.90 million
Nepal – $0.90 million
Rest of Asia – $0.65 million
UK – $1.40 million
Europe and Africa – $1.50 million
🔰 Overseas Gross – $25.65 million / 195 CR
——————
🌍 Worldwide Gross → 1145 CR
All Time Blockbuster 🔥
ইয়াশের পাগলা কেজিএফ
আজ পর্যন্ত ৩১ দিনে, KGFC2 এর ওয়াল্ড ওয়াইড কালেকশন ১১৯১ কোটি।
হিন্দি মার্কেটে কালেকশন ২ কোটি
ওয়াল্ড ওয়াইড ৬ কোটি।
হিন্দিতে এই নিয়ে টোটাল কালেকশন ৪২৩.৯৫ কোটি।
২৭ দিনে ৯৭০ কোটি গ্রোস কালেকশন কেজিএফ চ্যাপ্টার ২ এর।
ওয়াল্ড ওয়াইড গ্রোস কালেকশন ১১৯১ কোটি।আর মাত্র ৯ কোটি হলেই ১২০০ কোটির ক্লাবে ঢুকবে কেজিএফ চ্যাপ্টার ২।
কেজিএফ চ্যাপ্টার ২ অলরেডি দাঙ্গালের রের্কড ভেঙ্গে ফেলছে হিন্দি মার্কেটে, তা আমরা সবাই জানি।কিন্তু এবার বাহুবালি ২ এর হিন্দি কালেকশন ৫১০.৯৯ কোটির রের্কড টাও ভেঙ্গে ফেলবে কেজিএফ চ্যাপ্টার ২ যদি এভাবে চলতে থাকে।
হলিউডের ডক্টর স্ট্রেঞ্জ, সারকারু ভারী পাট্টা থাকা স্বত্তেও কেজিএফ হিন্দি মার্কেটে আর ওয়াল্ড ওয়াইড ভালোই বিজনেস করছে।সো এভাবে আর কয়েকটি দিন চললেই বাহুবালি ২ এর হিন্দি মার্কেটের রের্কড টাও ভাঙ্গতে খুব একটা কষ্ট হবে না।অনেকে বলছিল পারবে না।কিন্তু দেখতে থাকুন পারে কিনা।
কেজিএফ চ্যাপ্টার ২ এর ক্রেজ এখনো চলছে ভালোই। কেউ ব্রেক করতে পারছে না।
বাহুবালি ২ এর হিন্দি কালেকশন ব্রেক করে নতুন রের্কড গড়বে,সেই অপেক্ষায় আছি।দেখা যাক শেষ কোনো রের্কড গড়তে পারে কিনা কেজিএফ চ্যাপ্টার ২.
❤️❤️❤️❤

Leave a Comment

Total Views: 393

Scroll to Top